ঢাকা , সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে, মিজানুর রহমান আকন্দ টেকনিক্যাল স্কুলে।  শাল্লা থানার ওসি শফিকুল ইসলামের বিদায়  সীমিত আকারে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিচ্ছে সরকার সেন্টমার্টিনে ২দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ১৮৫০ কেজি বর্জ্য অপসারণ করা হয়।  বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম রেজুখাল বিজিবি’র চেকপোস্টের তল্লাশি চালিয়ে পেটের ভেতর থেকে এক হাজার পিস ইয়াবাসহ এক পাচারকারী আটক। বাউল গানের নামে অশালীন  গান ও অসামাজিক কর্মকান্ড বন্দের দাবিতে  স্মারক লিপি প্রদান মায়ানমারে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ও ঔষধ সামগ্রীসহ ৬ জন পাচারকারীকে আটক। মালামাল আত্মসাৎ করার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন  নাফ নদী সীমান্তে বিজিবির ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার।

রাষ্ট্রপতির সংলাপে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের অংশ গ্রহণ

  • অনলাইন ডেস্কঃ
  • আপডেট টাইমঃ ১১:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২
  • ১৩৮ বার

একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন নিয়ে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সাথে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন দলটির সংলাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।ইসি গঠন নিয়ে রাষ্ট্রপতির সাথে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর চলমান সংলাপের শেষ-ভাগে ১৭তম দিনে বঙ্গভবনের দরবার হলে আজ আওয়ামী লীগের সাথে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।আওয়ামী লীগের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলটির অন্যান্য সদস্যরা হচ্ছেন- আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব:) মুহাম্মদ ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আব্দুর রহমান।রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন বাসসকে বলেন, একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সংলাপে বসতে রাষ্ট্রপতি আওয়ামী লীগসহ মোট ৩২টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানান।২০ ডিসেম্বর, রাষ্ট্রপতি হামিদ জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সাথে সংলাপের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে চলমান এই সংলাপ শুরু করেন।বাংলাদেশ জাতীয়তবাদী দল (বিএনপি)সহ মোট সাতটি রাজনৈতিক দল এই সংলাপে অংশ নেয়নি।এর আগে, নবম, দশম ও একাদ্বশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।সংবিধানে রাষ্ট্রপতিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার জনের বেশি নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ দেয়ার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।বিগত কয়েক মেয়াদে রাষ্ট্রপতি সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন।আসন্ন ১৪ ফেব্রুয়ারি বর্তমান নির্বাচন কমিশনের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হবে।এই সময়ের মধ্যেই রাষ্ট্রপতি একটি নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন- যার অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে, মিজানুর রহমান আকন্দ টেকনিক্যাল স্কুলে। 

রাষ্ট্রপতির সংলাপে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের অংশ গ্রহণ

আপডেট টাইমঃ ১১:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২

একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন নিয়ে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সাথে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন দলটির সংলাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।ইসি গঠন নিয়ে রাষ্ট্রপতির সাথে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর চলমান সংলাপের শেষ-ভাগে ১৭তম দিনে বঙ্গভবনের দরবার হলে আজ আওয়ামী লীগের সাথে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।আওয়ামী লীগের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলটির অন্যান্য সদস্যরা হচ্ছেন- আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ড. মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব:) মুহাম্মদ ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আব্দুর রহমান।রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন বাসসকে বলেন, একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সংলাপে বসতে রাষ্ট্রপতি আওয়ামী লীগসহ মোট ৩২টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানান।২০ ডিসেম্বর, রাষ্ট্রপতি হামিদ জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সাথে সংলাপের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে চলমান এই সংলাপ শুরু করেন।বাংলাদেশ জাতীয়তবাদী দল (বিএনপি)সহ মোট সাতটি রাজনৈতিক দল এই সংলাপে অংশ নেয়নি।এর আগে, নবম, দশম ও একাদ্বশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।সংবিধানে রাষ্ট্রপতিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার জনের বেশি নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ দেয়ার ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।বিগত কয়েক মেয়াদে রাষ্ট্রপতি সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন।আসন্ন ১৪ ফেব্রুয়ারি বর্তমান নির্বাচন কমিশনের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হবে।এই সময়ের মধ্যেই রাষ্ট্রপতি একটি নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন- যার অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।