ঢাকা , সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে, মিজানুর রহমান আকন্দ টেকনিক্যাল স্কুলে।  শাল্লা থানার ওসি শফিকুল ইসলামের বিদায়  সীমিত আকারে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিচ্ছে সরকার সেন্টমার্টিনে ২দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ১৮৫০ কেজি বর্জ্য অপসারণ করা হয়।  বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম রেজুখাল বিজিবি’র চেকপোস্টের তল্লাশি চালিয়ে পেটের ভেতর থেকে এক হাজার পিস ইয়াবাসহ এক পাচারকারী আটক। বাউল গানের নামে অশালীন  গান ও অসামাজিক কর্মকান্ড বন্দের দাবিতে  স্মারক লিপি প্রদান মায়ানমারে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ও ঔষধ সামগ্রীসহ ৬ জন পাচারকারীকে আটক। মালামাল আত্মসাৎ করার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন  নাফ নদী সীমান্তে বিজিবির ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার।

সেন্টমার্টিনে ২দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ১৮৫০ কেজি বর্জ্য অপসারণ করা হয়। 

শহীদুল ইসলাম শাহেদ,কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি:

 

 

কক্সবাজারের টেকনাফে সেন্টমার্টিন সৈকতে পরিচ্ছন্নতা

৬ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ শনিবার অভিযান চালিয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কেওক্রাডং বাংলাদেশ। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কেওক্রাডং বাংলাদেশ এর এইটি সেন্টমাটিনে ১৫ মত পরিচ্ছন্ন অভিযান।

 

 

 

দুই দিনব্যাপীযানটি শনিবার বিকেলে শেষ হয়। ইউনিলিভার বাংলাদেশের সহযোগিতায় এতে স্থানীয় লোকজনসহ বিভিন্ন পেশাজীবী এবং সেন্ট মার্টিনের

 

স্কুল-মাদরাসারশিক্ষার্থীসহপাঁচশতাধিকস্বেচ্ছাসেবএছন্ন

অভিযানে অংশ নেন।কেওক্রাডং বাংলাদেশের

 

মুনতাসির মামুন বলেন, দুই দিনব্যাপী সেন্ট মার্টিনেরঅলিগলিসবোতলপ্লাস্টিকপ্যাকেটসনানাধরনেঅপসংছে

 

আগেও সংগঠনটির উদ্যোগে দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপে এ ধরনের কার্যক্রম চালানো হয়েছিল বলে জানান তিনি।

 

কেওক্রাডং বাংলাদেশেকে স্বাগত জানিয়ে সেন্ট মার্টিনের ইউপি সদস্য ছৈয়দ আলম বলেন সেন্ট মার্টিনকে পরিষ্কার রাখার জন্য ১৫ বছর ধরে এই কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি। এই ভাবে সবাই এগিয়ে এসে নিজেদের দায়িত্ব পালন করলে সেন্ট মার্টিনের জন্য খুবই উপকারী হবে।

 

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফয়েজুল ইসলাম বলেন, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি প্রতিবছরের মত এ বছরও সেন্ট মার্টিনে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালিয়েছে। যা সেন্ট মার্টিনের জন্য খুব উপকারী।

 

“প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের জন্য প্রতিবছর হাজারো পর্যটক এই দ্বীপে আসেন। স্থানীয় ও পর্যটকদের কারণে সৈকতে নানা ধরনের বর্জ্য জমা হয়ে থাকে। কেওক্রাডংয়ের মত সংস্থার প্রশংসনীয় উদ্যোগের কারণে দ্বীপের সৌন্দর্য ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে”, বলেন তিনি।

 

কেওক্রাডং বাংলাদেশের সমন্বয়কারী মুনতাসির মামুন বলেন, সেন্টমাটিনে সারা বছর পযর্টক আসার সুযোগ দিলে ভালো হয়। তবে খুব সীমিত সংখ্যক পর্যটক আসতে দিতে হবে। এই ভাবে হলে বেশি পযটকের চাপ পড়বে না সেন্টমাটিনে।

 

আর সেন্ট মার্টিনের মতো ছোট দ্বীপে পড়ে থাকা প্লাস্টিক যদি মূল ভূখণ্ডে নিয়ে আসা না হয় তবে এর পরিণাম শুধু এই দ্বীপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। ছড়িয়ে পড়বে বঙ্গোপসাগরেও।

 

আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস ছিল সামর্থ্য অনুযায়ী সেই পরিণামকে যতটা সম্ভব সীমিত করা, বলেন তিনি।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

ভর্তি চলছে! ভর্তি চলছে, মিজানুর রহমান আকন্দ টেকনিক্যাল স্কুলে। 

সেন্টমার্টিনে ২দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ১৮৫০ কেজি বর্জ্য অপসারণ করা হয়। 

আপডেট টাইমঃ ০৯:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫

শহীদুল ইসলাম শাহেদ,কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি:

 

 

কক্সবাজারের টেকনাফে সেন্টমার্টিন সৈকতে পরিচ্ছন্নতা

৬ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ শনিবার অভিযান চালিয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কেওক্রাডং বাংলাদেশ। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কেওক্রাডং বাংলাদেশ এর এইটি সেন্টমাটিনে ১৫ মত পরিচ্ছন্ন অভিযান।

 

 

 

দুই দিনব্যাপীযানটি শনিবার বিকেলে শেষ হয়। ইউনিলিভার বাংলাদেশের সহযোগিতায় এতে স্থানীয় লোকজনসহ বিভিন্ন পেশাজীবী এবং সেন্ট মার্টিনের

 

স্কুল-মাদরাসারশিক্ষার্থীসহপাঁচশতাধিকস্বেচ্ছাসেবএছন্ন

অভিযানে অংশ নেন।কেওক্রাডং বাংলাদেশের

 

মুনতাসির মামুন বলেন, দুই দিনব্যাপী সেন্ট মার্টিনেরঅলিগলিসবোতলপ্লাস্টিকপ্যাকেটসনানাধরনেঅপসংছে

 

আগেও সংগঠনটির উদ্যোগে দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপে এ ধরনের কার্যক্রম চালানো হয়েছিল বলে জানান তিনি।

 

কেওক্রাডং বাংলাদেশেকে স্বাগত জানিয়ে সেন্ট মার্টিনের ইউপি সদস্য ছৈয়দ আলম বলেন সেন্ট মার্টিনকে পরিষ্কার রাখার জন্য ১৫ বছর ধরে এই কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি। এই ভাবে সবাই এগিয়ে এসে নিজেদের দায়িত্ব পালন করলে সেন্ট মার্টিনের জন্য খুবই উপকারী হবে।

 

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফয়েজুল ইসলাম বলেন, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি প্রতিবছরের মত এ বছরও সেন্ট মার্টিনে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালিয়েছে। যা সেন্ট মার্টিনের জন্য খুব উপকারী।

 

“প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের জন্য প্রতিবছর হাজারো পর্যটক এই দ্বীপে আসেন। স্থানীয় ও পর্যটকদের কারণে সৈকতে নানা ধরনের বর্জ্য জমা হয়ে থাকে। কেওক্রাডংয়ের মত সংস্থার প্রশংসনীয় উদ্যোগের কারণে দ্বীপের সৌন্দর্য ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে”, বলেন তিনি।

 

কেওক্রাডং বাংলাদেশের সমন্বয়কারী মুনতাসির মামুন বলেন, সেন্টমাটিনে সারা বছর পযর্টক আসার সুযোগ দিলে ভালো হয়। তবে খুব সীমিত সংখ্যক পর্যটক আসতে দিতে হবে। এই ভাবে হলে বেশি পযটকের চাপ পড়বে না সেন্টমাটিনে।

 

আর সেন্ট মার্টিনের মতো ছোট দ্বীপে পড়ে থাকা প্লাস্টিক যদি মূল ভূখণ্ডে নিয়ে আসা না হয় তবে এর পরিণাম শুধু এই দ্বীপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। ছড়িয়ে পড়বে বঙ্গোপসাগরেও।

 

আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস ছিল সামর্থ্য অনুযায়ী সেই পরিণামকে যতটা সম্ভব সীমিত করা, বলেন তিনি।