ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা হতে ঘুরে এসে, মুক্তাগাছা পৌরসভার অধীনে ৬ নং ওয়ার্ডের পয়ারকান্দি এলাকায় ব্যক্তি মালিকানাধীন ভূমির উপর লাঠিয়াল বাহিনীর মাধ্যমে জোর জবর দস্তির করে ড্রেন নির্মাণ করে পৌর কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম সমালোচনায় আসেন। জমির মালিক সাবেক প্রিন্সিপাল আবু তোরাব মির্জা মোস্তফা রায়হান। একটি নিষ্ককন্ঠক সাফ কাওলা ভূমির উপর স্থল দস্যুর প্রভাব এ পরিবারে ভীতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘটনাটি ঘটে ৩/৮/২০২৩ ইং তারিখ (বৃহস্পতিবার ) ১০.৪৫ মিনিটে।মজলুম জামির মালিক কোন উপায়ান্তর না দেখে আদালতে দায়ের কৃত অভিযোগের মাধ্যমে ১৪৪ ধারা জারি করা হয় এবং কাজ বন্ধের নোটিশ দেয়া হয়। এতে আরও উত্তেজিত হয়ে জমি পক্ষের মালিকের উপর প্রাণ নাশের হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন।
এই কাউন্সিলর এর নেতৃত্বে আইন কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ড্রেন নির্মাণ করে তার লাঠিয়ালরা। জমির মালিকের বক্তব্য বাড়ির মাঝখানে ড্রেন না করে সীমানার পাশে করলে জনহিতকর কাজে তাদের আপত্তি ছিল না। আইনের এমন অপব্যবহারের জন্য সঠিক তদন্তের মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচারের প্রার্থী জমির মালিক। এ মর্মে কাউন্সিলর এর বক্তব্য সুষ্পষ্ট ছিল না। বরং তার উত্তরে জবর দস্তিই প্রমাণিত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সরজমিন তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থার মাধ্যমে কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপ আশু প্রয়োজন। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিছুক এলাকা বাসি বলেন আইন এখন প্রভাব শালি মহলের পকেটে তাই আদালতের ১৪৪ দ্বারা জারি থাকা সত্যেও কাউসিলর টাকা খেয়ে তার হাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে জোর পূর্বক এই ড্রেইন নেয় এতে সাধারন জনগনের কোন লাভ হয়নি বরং আইনের প্রতি মানুষের আস্তা হারিয়েছে। পুলিশ সরজমিনে এসেও কাউন্সিলরের সাথে কানা কানি করে চলে গেছে, আমরা মুখ খুললে কাউন্সিলরের বাহিনী আমাদের উপরেও নির্যাতন করবে। এতে জন মনে প্রশ্ন উঠে কি ভাবে কাউন্সিলর আইনকে বৃদ্ধা আংগুলি দেখিয়ে ড্রেইন নির্মান করেন।এ বিষয়ে কাউন্সিলর সাইফুল ইসলাম এর সাথে মোঠো ফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি মোঠোফোন ধরেননি।
তারিখ-২৪/০৯/২০২৩ ইং
সম্পাদক - মোঃ মনির হোসেন