আটপাড়া উপজেলা প্রতিনিধিঃ
আভিযোগ উঠছে আল্লাদ মিয়া একজনের নামে পিতা মৃত মুক্তুল মিয়া শুনই মেঘেরকান্দা গ্রামে, প্রকাশ্যে গরু নিয়ে যাওয়ার পরেও আরও একের পর এক হুমকির শিকার হন সেই খাদিজা আক্তার এলাকাবাসী দেখলেও সাক্ষি দেই এলাকার শালিসে আল্লাদ মিয়া শিকার করলেও টাকা দেওয়ার কথা থাকলের টাকা না দেওয়ার আবার এলাকার
গণ্যমান্য ব্যক্তিগণের বলার আইনের আশ্রয় নেন আটপাড়া থানার,মামলা দায়ের করেন। আমি নিম্নস্বাকরকারী মোঃ মোজাম্মেল হক(৩০)পিতা মৃত আবুল কালাম,সাং-শুনই মেঘেরকান্দা থানা আটপাড়া জেলা নেত্রকোনা থানায় হাজির হইয়া এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে,আমার বড় বোন মোছাঃখাদিজা আক্তার (৩৫)পিতা মৃত আবুল কালাম সাং-শুনই মেঘেরকান্দা থানা আটপাড়া জেলা নেত্রকোনা বিগত ০৪ (চার) মাস পূর্বে একটি গাভী গরু শাহিওয়াল ষাড় বাছুর কিনে জনৈক মোঃফজল মিয়া(৬০) পিতা মৃত তারাব আলী সাং-শুনই মেঘেরকান্দা থানা-আটপাড়া,জেলা নেত্রকোনার। নিকট রাহানি দেয়। গরু রাহানির মালিম জনৈক মোঃফজল মিয়া ঘটনার তারিখ ও সময় ইং-০৯/০৬/২০২৪ তারিখ বেলা ১২.০০ ঘটিকার সময় আটপাড়া থানাধীন শুনই মেঘেরকান্দা হেলুচিয়া কান্দা হাওরে আমার বড় বোনের গাভী গরুটি শাহিওয়াল ষাড় বাছুরসহ ঘাস খাওয়ার জন্য দিয়ে আসে।পরবর্তীতে গরু রাহানির মালিক গরুটি আনতে গিয়ে জানতে পারে যে,উপরোক্ত বিবাদী আমার বোনের নিম্নবর্নিত গাভী গুরুটি শাহিওয়াল ষাড় বাছুরসহ উপরোক্ত ঘটনারস্হল হইতে নিয়ে যায়।অভিযোগ মানিত সাক্ষীগন উপরোক্ত বিবাদীকে আমার বোনের নিস্নবর্নিত গাভী গরুটি ও শাহিওয়াল ষাড় বাছুরটি নেত্রকোনা থানাধীন আমতলা বাজারে বিক্রি করার সময় দেখিয়াছে। সাক্ষীর জবানবন্দি দেন মোঃ রানু মিয়া (২৫) মিতা মোঃ নুরুল ইসলাম সাং - শুনই (মেঘেরকান্দা) থানা -আটপাড়া জেলা নেত্রকোনা (১৬১) ধারা মোতাবেক গৃহীত আমার নাম মোঃ রানু মিয়া। আমার বয়স (২৫)বছর। আমি কৃষি কাজ করি বাদী ও আসামী আল্লাদ মিয়া আমার প্রতিবেশী আল্লাদ মিয়া খুবই দুধর্ষ প্রকৃতির।সে সুযোগ পেলেই এলাকায়,চুরি চামারি করে।তার ভয়ে এলাকার মানুষ মুখ খুলতে ভয় পায়।দুপুরের দিকে আল্লাদ মিয়াকে হেলুচিয়া বন্দ হইতে একটি গাভী গরুও একটি বাছুুর ধরে নিয়ে যাইতে দেখি। আমি বুঝতে পারিনি যে গাভী ও ষাড় বাছুরটি মোজাম্মেলের বড় বোন খাদিজার। বিকালের দিগে মোজাম্মেল ও তার বোন এবং ফজল মিয়াদের সাথে রাস্তার আমার দেখাহয়। তারা জানায় তাদের গাভী ও বাছুর চুরি হয়েছে। আমি তাদেরকে বলি যে আল্লাদ মিয়াকে দেখেছিলাম গাভী ও একটি ষাড় বাছুর বন্দ হইতে ধরে নিয়া যাইতে। পরে আমি সহ আরো কয়েকজন মিলে আল্লাদ মিয়ার বাড়ীতে যাই। তাকে বাড়ীতে পাই না।পরে সে এলাকায় আসলে দরবার হয়।দরবারে আল্লাদ মিয়া মোজাম্মেলের সাথে
বলেন গাভী ও ষাঁড় বাছুর নেত্রকোনা আমতলা হাটে অচেনা ব্যক্তির কাছে বিক্রয় করে দিছে বলে জানাইছে।
একনো একের পর হুমকির শিকার হন খাদিজা আক্তার। আসামি বলেন মামলা না তুললে মারে পেলবো তদের কে এই ভয়ে খাদিজা আক্তারের ছেলে মেয়ে নিয়া ঘরের বিতরে জিবন জাবন করে আসেন
১বছর ১মাস ৪দিন পার হয়ে গেলেও মামলার কোনো রাই পাইনাই। খাদিজা আক্তার তার সামী মারা যান ২০১২সালে তার দুই সন্তান রেকে দুনিয়ার মায়া থেক করেন তার পরে থেকেও অবাক অনটনের মাদে দিন যায় তার পাশে সরকারের কাছে সহ জগিতা চায়।
সম্পাদক - মোঃ মনির হোসেন