ঢাকা , সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে বিশ্বব্যাপী পর্যটন রাজস্ব বৃদ্ধিতে শীর্ষে সৌদি আরব। কলমাকান্দায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরুষ্কার বিতরন নেত্রকোনা সীমান্ত দিয়ে ২১ জনকে পুস ইন । পবিত্র কোরআন শরীফের অবমাননা উত্তপ্ত চন্দ্রপুর। সুখবর দিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা দুরদুরিয়ায় সেনা-পুলিশের যৌথ অভিযানে দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার জোনাইল ইউনিয়ন ছাত্রদলের ত্যাগী নেতা মোঃ পাশার জন্মদিন উদযাপন এমন কোন অপকর্ম নাই যে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকার করে নাই : নাহিদ ইসলাম   সৌদি আরব ২০২৪ সালে সৌদি স্নাতকদের চাকরির বাজারে রেকর্ড প্রবেশের সম্ভাবনা। রাজবাড়ীতে ইউনিয়ন পরিষদে প্যানেল চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম

সন্ত্রাস বাহীনির ছুরির আঘাতে আহত, কলাতলী চন্দনী মাঠ এলাকার ব্যবসায়ী রাসেল। 

আরাফাত সিকদার, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ

 

গত সোমবার দুপুর ২ টার সময়। কক্সবাজার ঝিলিংজা ১ নম্বর ওয়ার্ড চন্দনী মাঠ বখতিয়ার ঘোনা এলাকার বাসিন্দার। মোহাম্মদ রাসেল নামে এক ব্যবসায়ী কাছ থেকে চাঁদা দাবি করেন। অত্র এলাক সন্ত্রাস বাহিনীর গডফাদার মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন ও তার বাহিনীর কয়েকজন লোক।

 

দুপুর ২ টার সময় মোঃ রাসেল এর বাসায়।

জয়নাল বাহিনীর কইএক জন লোক বাসায় উপস্থিত হয়ে।

রাসেল কে খুঁজতে থাকে রাশেল বাসায় অনুপস্থিত থাকার কারণে। রাসেলের সহধর্মনী। মাফিয়া বেগম বাসায় উপস্থিত থাকলে। তার কাছ থেকে ২ লক্ষ  টাকা চাঁদা দাবি করেন সন্ত্রাস বাহিনীর গডফাদার মোঃ জয়নাল ।

 

এইসময় চাঁদার টাকা দিতে না পারায়। রাসেলের সহধর্মিনী ।মাফিয়া বেগম কে জয়নাল বাহিনীর লোকজন ছুরির আঘাত করে। পরবর্তীতে রাসেল খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটি আসে । তখন রাসেলের সহধর্মিনী।

মাফিয়া বেগম কে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে। রাসেল প্রতিবাদ করতে গেলে সাথে সাথে রাশেল কে ছুরির আঘাতে করে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় সন্ত্রাস বাহিনীর লোকজন।

 

পরবর্তীতে ঘটনাস্থল থেকে স্থানীয় লোকজন।

মোঃ রাসেল ও তার সহধর্মিনী  কে উদ্ধার করে।

কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে। কর্তব্য চিকিৎসক তাদেরকে আশঙ্কাজনক বলে। রেফার করেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

 

এই বিষয় নিয়ে ভুক্তভোগ মোঃ রাসেল নিজে বাদী হয়ে

কক্সবাজার মডেল থানা একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়।

দীর্ঘদিন ধরে জয়নাল বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ জয়নাল

কলাতলী চন্দ্রিমাঠ বখতিয়ার ঘোনা এলাকায় বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে হুমকি দুমকি দিয়ে চাঁদা আদায় করেন তাকে যদি চাঁদা না দেওয়া হলে। রাতের আঁধারে তার বাহিনীর লোকজন দিয়ে তাদেরকে অপহরণ করে। গহীন জঙ্গলে নিয়ে  যাই ।পরবর্তীতে  মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানাই স্থানীয় বাসিন্দারা।

 

এই বিষয় নিয়ে প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানাই ভুক্তভোগী মোঃ রাসেল বলেন অতি শীগ্রই যদি এসব সন্ত্রাসীদেরকে গ্রেপ্তার করা না হয়। অত্র এলাকার যুকিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে বিশ্বব্যাপী পর্যটন রাজস্ব বৃদ্ধিতে শীর্ষে সৌদি আরব।

সন্ত্রাস বাহীনির ছুরির আঘাতে আহত, কলাতলী চন্দনী মাঠ এলাকার ব্যবসায়ী রাসেল। 

আপডেট টাইমঃ ০৮:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ মার্চ ২০২৫

আরাফাত সিকদার, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ

 

গত সোমবার দুপুর ২ টার সময়। কক্সবাজার ঝিলিংজা ১ নম্বর ওয়ার্ড চন্দনী মাঠ বখতিয়ার ঘোনা এলাকার বাসিন্দার। মোহাম্মদ রাসেল নামে এক ব্যবসায়ী কাছ থেকে চাঁদা দাবি করেন। অত্র এলাক সন্ত্রাস বাহিনীর গডফাদার মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন ও তার বাহিনীর কয়েকজন লোক।

 

দুপুর ২ টার সময় মোঃ রাসেল এর বাসায়।

জয়নাল বাহিনীর কইএক জন লোক বাসায় উপস্থিত হয়ে।

রাসেল কে খুঁজতে থাকে রাশেল বাসায় অনুপস্থিত থাকার কারণে। রাসেলের সহধর্মনী। মাফিয়া বেগম বাসায় উপস্থিত থাকলে। তার কাছ থেকে ২ লক্ষ  টাকা চাঁদা দাবি করেন সন্ত্রাস বাহিনীর গডফাদার মোঃ জয়নাল ।

 

এইসময় চাঁদার টাকা দিতে না পারায়। রাসেলের সহধর্মিনী ।মাফিয়া বেগম কে জয়নাল বাহিনীর লোকজন ছুরির আঘাত করে। পরবর্তীতে রাসেল খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটি আসে । তখন রাসেলের সহধর্মিনী।

মাফিয়া বেগম কে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে। রাসেল প্রতিবাদ করতে গেলে সাথে সাথে রাশেল কে ছুরির আঘাতে করে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় সন্ত্রাস বাহিনীর লোকজন।

 

পরবর্তীতে ঘটনাস্থল থেকে স্থানীয় লোকজন।

মোঃ রাসেল ও তার সহধর্মিনী  কে উদ্ধার করে।

কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে। কর্তব্য চিকিৎসক তাদেরকে আশঙ্কাজনক বলে। রেফার করেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

 

এই বিষয় নিয়ে ভুক্তভোগ মোঃ রাসেল নিজে বাদী হয়ে

কক্সবাজার মডেল থানা একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়।

দীর্ঘদিন ধরে জয়নাল বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ জয়নাল

কলাতলী চন্দ্রিমাঠ বখতিয়ার ঘোনা এলাকায় বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে হুমকি দুমকি দিয়ে চাঁদা আদায় করেন তাকে যদি চাঁদা না দেওয়া হলে। রাতের আঁধারে তার বাহিনীর লোকজন দিয়ে তাদেরকে অপহরণ করে। গহীন জঙ্গলে নিয়ে  যাই ।পরবর্তীতে  মুক্তিপণ দিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানাই স্থানীয় বাসিন্দারা।

 

এই বিষয় নিয়ে প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানাই ভুক্তভোগী মোঃ রাসেল বলেন অতি শীগ্রই যদি এসব সন্ত্রাসীদেরকে গ্রেপ্তার করা না হয়। অত্র এলাকার যুকিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।