কেন্দুয়া নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃ 
সাইফুল আলম দুলাল
নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার ৮ নং বলাইশিমুল ইউনিয়নের ১,২,৩ ও ৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের অভূতপূর্ব উন্নয়নের কথা গ্রামীণ জনপদের মানুষের কাছে তুলে ধরতে এক বিশাল জনসভার আয়োজন করা হয় ।
রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে ইউনিয়নের গোপালপুর বাজারে ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি কামাল হোসেন খসরুর সভাপতিত্বে ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক শহীদুল আলম শহীদের সঞ্চালনায়, প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, সুপ্রীম কোর্টের বিজ্ঞ আইনজীবী, সাবেক ছাত্রনেতা ও নেত্রকোণা-৩ (কেন্দুয়া – আটপাড়া) আসনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী মোঃ আব্দুল মতিন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবীর চৌদুরী, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক ছাত্র নেতা মোঃ মোফাজ্জল হোসেন ভূইয়া সহ উপজেলা ও ইউনিয়নের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান ভূঁইয়া, উপজেলা আওয়ামী কৃষক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুকুল,উপজেলা প্রজন্ম লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সেলিম ভূঁইয়া,আটপাড়া থেকে আগত জয় বাংলা ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ফজলুল হক সহ কেন্দুয়া – আটপাড়ার অসংখ্য নেতৃবৃন্দ ও প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন,২০০৬ সালে বিএনপি সরকারের জাতীয় বাজেট ছিলো ৬১ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এ বছর বাংলাদেশের জাতীয় বাজেট ৭ লক্ষ ৬১ হাজার ৯ শত ৭৮ কোটি টাকা। ২০০৬ সালে বিএনপির শাসনামলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল ৬৫ হাজার। আর এখন ১ কোটি ১৮ হাজার ৬ শত ৭৮ টি। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আমরা প্রতি মাসে ৩ শত কোটি টাকা আয় করছি। এক সময় মোবাইল ফোন ছিল বড় লোকদের এখন সবার জন্যে উন্মুক্ত। এই যে সার্বিক উন্নয়ন এর নামই অভূতপূর্ব উন্নয়ন। তিনি আরো বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দ্রষ্টা ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের কারিগর আমার প্রাণের নেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কয়েক দিনে বলে শেষ করা যাবে না । সবকিছুই সম্ভব হয়েছে তাঁর সততা, দক্ষতা ও যোগ্য নেতৃত্বের ফলেই । এতে বিএনপির হিংসা হয়। তারা সাধারণ মানুষের কাছে যেতে ভয় পায়, লজ্জা পায়। কেননা ঐ সব মানুষের প্রশ্নের জবাব তারা দিতে পারবে না।
