
নাছিম মৃধা, জেলা প্রতিনিধি বাগেরহাট।
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় জমি থেকে ধান তোলা ও মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। আকাশে এক খণ্ড মেঘ, দমকা হাওয়া ও বৃষ্টির শঙ্কার মধ্যে প্রকৃতির কিছুটা সহানুভূতিতেই জমি থেকে ধান ঘরে তোলার কাজ এগিয়ে চলেছে।
এ বছর উপজেলায় বাম্পার ফলন হওয়ায় কৃষকদের মুখে হাসি ফুঁটেছে। উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় খালের কচুরিপানা পরিষ্কার করায় এখন বিল থেকে নৌকায় ধান আনতেও তেমন সমস্যা হচ্ছে না। তবে আবহাওয়ার বৈরিতা ফের শুরু হতে পারে এই আশঙ্কায় কৃষকেরা দ্রুত জমি থেকে উঠানে ধান তুলছেন।
কিন্তু সমস্যা দেখা দিয়েছে শ্রমিক সংকটে। চাষিরা জানান, ধান কাটা, তোলা ও মাড়াইয়ের জন্য একজন শ্রমিককে দিনে ১৫শ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত পারিশ্রমিক দিতে হচ্ছে। তারপরও সময়মতো শ্রমিক পাচ্ছেন না তারা।
চিতলমারী সন্তোষপুর ইউনিয়ন কাটিপাড়া গ্রামের চাষিরা জানান, কয়েকদিন বৃষ্টি না হওয়ায় জমি থেকে কাটা ধান উঠানে এনে পালা দিয়ে রেখেছেন তারা। এখন আর বৃষ্টিতে ধান নষ্ট হওয়ার ভয় নেই। সুবিধামতো সময়ে মাড়াই করে গোলায় তোলা হবে।
এ বছর উপজেলায় বাম্পার ফলন হওয়ায় কৃষকদের মুখে হাসি ফুঁটেছে। উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় খালের কচুরিপানা পরিষ্কার করায় এখন বিল থেকে নৌকায় ধান আনতেও তেমন সমস্যা হচ্ছে না। তবে আবহাওয়ার বৈরিতা ফের শুরু হতে পারে এই আশঙ্কায় কৃষকেরা দ্রুত জমি থেকে উঠানে ধান তুলছেন।
কিন্তু সমস্যা দেখা দিয়েছে শ্রমিক সংকটে। চাষিরা জানান, ধান কাটা, তোলা ও মাড়াইয়ের জন্য একজন শ্রমিককে দিনে ১৫শ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত পারিশ্রমিক দিতে হচ্ছে। তারপরও সময়মতো শ্রমিক পাচ্ছেন না তারা।
কাটিপাড়ার কৃষক মোঃ রফিক শেখ জানান, এবছরে ধান কাটার শ্রমিকের চাহিদা বেশি থাকায় গুনতে হচ্ছে দ্বিগুন মজুরি তারপর ও মিলছে না সঠিক সময়ে দিন মজুর শ্রমিক।