
মোঃ সাহাবুল আলম
বীর মুক্তিযোদ্ধা
অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস এমপি ৩১শে আগস্ট ১৯৪৬ সালে নাটোর গুরদাসপুরের খুবজিপুর এলাকায় বিলশা চলন বিলে খুবজিপুর ইউনিয়নে জন্ম গ্রহণ করেন
পিতা মোঃহায়দুল্লাহ সরকার পেশায় ছিলেন কৃষক
ও মাতা মোছাঃ কোহিনুর বেগম, তিনি ছিলেন একজন গৃহিণী
৭-৮ বছর বয়সে
বাবা মারা যায় ছোট বয়সে পিতা হারা চলন বিলের মধ্যে থেকে একটি গ্রাম থেকে উঠে
এসে রাজশাহী কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন ও ইংরেজিতে এম এ পাস করেন।
ছাত্র রাজনৈতিক হাত ধরে প্রবীণ ও র্বশিয়ানি এই রাজনীতিক বিদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৬ সালে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাঙালি মুক্তির সনদ ও ৬ দফা সারা দিয়ে
তিনি সর্বদা সচ্চার ছিলেন। ১৯৬৮ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৯ গণঅভুন্থানের সময় ছাত্র সংগ্ৰাম পরিষদের সভাপতি ছিলেন।
তার ডাকে সারা দিয়ে সেই সময় কলেজ ছাত্ররা রাজপথে পকমপিতো রাখতো সেই
গনঅভুনথানে আগরতলা মামলা প্রতাহার করে শেখ মুজিব কে মুক্তি দিতে বাধ্যহয় শাষকচক্র। অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস বিহতো রাজশাহী অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধার অন্যতম সংগঠক ছিলেন ১৯৭১ সালে ৭ ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে।দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি কমান্ডার হিসেবে পাক হানাদার বাহিনীর উপরে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে তার বড় ছেলে শাহীদ কল্লোল পাক হানাদার বাহীর হাতে নিহত হয়। দেশ স্বাধীন হবার পর তিনি ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত রাজশাহী কলেজ ছাএ সংসদে ভিপি নির্বাচিত হন।
১৯৭৫ সালে ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু কে হত্যার পর তৎকালিন শাসক গোষ্ঠী রাজশাহী জেলায় যে ব্যক্তি প্রথম গ্রেপ্তার হন তিনি আব্দুল কুদ্দুস।খুনি চক্রে তাকে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়
৫ বছর কারা ভোগ করেছেনত বুও ঘাতক দের কাছে মাথা নত করেন নাই কারাগারে থাকা অবস্থায় রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সংগঠনিক সমপাদক নির্বাচিত হন
১৯৮২ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভার প্রাপ্ত সাধারন সাম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি রাজশাহী মহানগর গঠিত হলেও ১৯৮৬ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পযন্ত
তিনি রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি সামরিক শাষনের অব্সরের পর ১৯৯১ সালে জাতীয় নিবাচনে প্রথম বার সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হন। তিনি মৎস্য প্রাণী মন্ত্রলায়ের দায়িত্বে ছিলেন ।
তিনি নিবাচনি এলাকায় ৬১ নাটোর ৪দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি
কমান্ডার হিসেবে
পাক হানাদার বাহিনীর
উপরে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে
তার বড় ছেলে
শাহীদ কল্লোল পাক হানাদার বাহীর হাতে নিহত হয়। দেশ স্বাধীন হবার পর তিনি ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত
রাজশাহী কলেজ ছাএ সংসদে ভিপি নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু কে হত্যার পর তৎকালিন শাসক গোষ্ঠী রাজশাহী জেলায় যে ব্যক্তি প্রথম গ্রেপ্তার হন তিনি আব্দুল কুদ্দুস।
খুনি চক্রে তাকে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়
৫ বছর কারা ভোগ করেছেন
তবুও ঘাতক দের কাছে মাথা নত করেন নাই
কারাগারে
থাকা অবস্থায় রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের
সংগঠনিক সমপাদক নির্বাচিত হন
১৯৮২ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভার প্রাপ্ত সাধারন সাম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি রাজশাহী মহানগর গঠিত হলেও ১৯৮৬ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পযন্ত
তিনি রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি সামরিক শাষনের অব্সরের পর ১৯৯১ সালে জাতীয় নিবাচনে প্রথম বার সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হন। তিনি মৎস্য প্রাণী মন্ত্রলায়ের দায়িত্বে ছিলেন ।
তিনি নিবাচনি এলাকায় ৬১ নাটোর ৪দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি
কমান্ডার হিসেবে
পাক হানাদার বাহিনীর
উপরে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে
তার বড় ছেলে
শাহীদ কল্লোল পাক হানাদার বাহীর হাতে নিহত হয়। দেশ স্বাধীন হবার পর তিনি ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত
রাজশাহী কলেজ ছাএ সংসদে ভিপি নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু কে হত্যার পর তৎকালিন শাসক গোষ্ঠী রাজশাহী জেলায় যে ব্যক্তি প্রথম গ্রেপ্তার হন তিনি আব্দুল কুদ্দুস।
খুনি চক্রে তাকে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়
৫ বছর কারা ভোগ করেছেন
তবুও ঘাতক দের কাছে মাথা নত করেন নাই
কারাগারে
থাকা অবস্থায় রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের
সংগঠনিক সমপাদক নির্বাচিত হন
১৯৮২ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভার প্রাপ্ত সাধারন সাম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি রাজশাহী মহানগর গঠিত হলেও ১৯৮৬ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পযন্ত
তিনি রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি সামরিক শাষনের অব্সরের পর ১৯৯১ সালে জাতীয় নিবাচনে প্রথম বার সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হন। তিনি মৎস্য প্রাণী মন্ত্রলায়ের দায়িত্বে ছিলেন ।
তিনি নিবাচনি এলাকায় ৬১ নাটোর ৪নাটোর ৪ বড়াইগ্রামও গুরদাসপুর
আসনে সর্বমোট
৭ বার দলীয় মনোয়ন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বঙ্গবন্ধু ৮৬ সহ মুক্তিযোদ্ধা অন্যতম একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে২০০০৮৬ হাজার ২৬২ ভোট টানা ৩য় বার পেয়ে সর্ব মোট ৫ ম বারের মতো জয়ী হয়েছেন।
বর্তমানে তিনি নাটোর ৪ বড়াইগ্রাম ও গুরদাসপুরের এবং নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দায়িত্বে আছেন।
তার এক মাএ কন্যা এড্যাভোকেট কোহেলি কুদ্দুস মুক্তি সে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে মাষ্টাস ও প্রাইমেনি এল এলম ভাসিটি ডিগ্রি অজন করেছেন।
এড্যাভোকেট কোহেলি কুদ্দুস রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্র লীগের সাবেক সহ সম্পাদক
বাংলাদেশে ছাত্রলীগ কার্যনির সদস্য।
বর্তমানে বাংলাদেশের
যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম সহযোদ্ধা প্রতি ও জয় বাংলা ইউথাড ২০১৭ বিজয়ী সংগঠন কল্লোল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্টাতা। তার এক মাএ ছেলে আসিফ আব্দুল্লাহবিন কুদ্দুস শোভন
স্ট্যাম্প পোর্ট
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
এম বি ডিগ্রি
অর্জন করেছেন
কল্লোল ফাউন্ডেশনের
প্রতিষ্ঠাতাদাতা সদস্য বর্তমানে তিনি পিতার আদর্শে
পথ ধরে
সমাজের কল্যাণ মূলক
কাজ করছেন রাজনৈতিক জীবনে
তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
এবং রাজশাহী জেলায় ও
মহানগর
বিভাগের ছাত্রলীগ যুবলীগ ও
আওয়ামী লীগের সভাপতি
সহ
গুরুত্ব পূর্ণ বিভিন্ন
সংগঠনের দায়িত্ব পালন করেছেন