ঢাকা , শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
সৌদি আরব জেনেভা বিশ্ব সম্মেলনে, সৌদি আরব ডিজিটাল নেতৃত্বের ক্ষেত্রে দুর্দান্ত অগ্রগতি তুলে ধরেছে। ভোলাহাটে পৈতৃক জমি ও রাস্তাঘাট নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ: মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ স্থানীয় পরিবারের  গ্রাহকদের কোটি টাকা আত্মসাৎ মিটার রিডার মুক্তার গ্রেপ্তার সৌদি আরবে পবিত্র কাবা পরিষ্কার এবং ধোয়ার নেতৃত্ব দিলেন মক্কার উপ-আমির। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইকর’অ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের অফিস উদ্বোধন  নীলফামারী জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত পাঁচবিবিতে কৃতি শিক্ষার্থী ও সমাজসেবকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান গৌরীপুরের হোসেন আরা হত্যা মামলার আসামি ফজলুল হক গ্রেফতার  বারহাট্টায় ইউএনওর গোদাম পরিদর্শনে বেড়িয়ে আসল থলের বিড়াল  ভালুকায় ইসলামি ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ এর নবীন ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোণা ২ আসনে অথই নূরুল আমিন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত‍্যাশী

বুলবুল আহমেদ

নব্বই দশকের মানবতার কবি,

অবৈতনিক পরামর্শদাতা ,
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (২০০২ থেকে বতর্মান )
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রাণ (কাব‍্য গ্রন্থের লেখক)
সভাপতি বঙ্গবন্ধু জাতীয় কবিতা পরিষদ ।
কন্ঠবিদ বাংলাদেশ মানব সম্পদ লীগ।
এছাড়া গল্প, কবিতা, গান, উপন‍্যাস রাজনীতি কলাম এবং গবেষণাধর্মী অসংখ্য বইয়ের রচয়িতা ও দেশ বিদেশে অসংখ্য সংগঠনের পৃষ্ঠপোষক, উপদেষ্টাও সমর্থক অথই নূরুল আমিনের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি—–

অথই নূরুল আমিন ১৯৬৮ সনে নেত্রকোণা জেলায় বারহাট্টা উপজেলার ছয়গাঁও গ্রামে এক ধনাঢ‍্য খান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
পিতা মোঃ আবদুল হক খান ( হক সাহেব)
মাতা নুর জাহান তালুকদার।

অথই নূরুল আমিন বাল‍্যকাল থেকেই আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। তিনি তৎকালীন সময়ে রাজধানী ঢাকায় ৪২ নং ওয়ার্ডের ৮ নং ইউনিট আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেন- ১৯৯১-১৯৯৪,১৯৯৫–২০০৩ পর্যন্ত ৮ নং ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেন এবং দল ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় একটি ক্লাবের সভাপতি ছিলেন। তিনি বৃহত্তর ময়মনসিংহ বিভাগ বাস্তবায়ন পরিষদ ঢাকা কমিটির তৎকালীন সহ সম্পাদক ছিলেন। ময়মনসিংহ বিভাগ বাস্তবায়নে অথই নূরুল আমিনেরও রয়েছে শ্রম এবং মেধা।
তিনি ২০০২ সালে পরবর্তীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে সাংগঠনিক ভাবে আরো শক্তিশালী হওয়ার লক্ষ্যে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ১২ টি পরামর্শ প্রদান করেন, সরাসরি আওয়ামী লীগ সভাপতি ( বতর্মান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী) ও সাধারণ সম্পাদক ( মরহুম জিল্লুর রহমান ) এবং দপ্তর সম্পাদকের কাছে।
এই পরামর্শে এক নম্বরে লেখা ছিলো ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ কেন্দ্রীয় অফিসটি সুন্দরও সুরক্ষিত করণ। যে অফিসটি বতর্মানে করা হয়েছে। এটা অথই নূরুল আমিনের সেই পরামর্শ থেকেই।
উল্লেখিত ১২ টি পরামর্শ পরবর্তীতে দেশে বিদেশে বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ায় ছাপা হয়।
দৈনিক প্রথম আলো ৫ মে ২০০২ রোজ রবিবার ,
দৈনিক ভোরের কাগজ ২০ মে রোজ সোমবার ,
দৈনিক আল আমীন ২০ এপ্রিল ২০০২সহ অসংখ্য পত্রিকায় পরামর্শ গুলো প্রকাশিত হয়েছিল। বেশ কিছু পত্রিকা এখনো ও সংরক্ষণে আছে।
লক্ষ্য করা গেছে ,এই পরামর্শ দেয়ার পরে ২০০৪ সালে ধানমন্ডি সভাপতির জন্য আলাদা পার্টি অফিস করা হয়েছে। ৫নং পরামর্শ অনুযায়ী জন সংযোগ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৯নং পরামর্শ অনুযায়ী সরকারের বিলবোর্ড প্রচারণা অব‍্যাহত রয়েছে। ৮ নং পরামর্শ মতে বছরে কয়েক দফা সংবাদ পত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হচ্ছে।
এছাড়া গত পনেরো বছর ধরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে মানব সম্পদ উন্নয়নের প্রায় সবগুলো পরামর্শ প্রদান করছেন অথই নূরুল আমিন।
“বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, একটি যোগ্য পরামর্শ হাজারো অস্ত্রের চেয়ে শক্তিশালী । হাজারো মিছিলের চেয়ে মূল্যবান “।

তিনি ১৯৯০ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পযর্ন্ত- জাতীয় শোক দিবস, বিজয় দিবস, মহান স্বাধীনতা দিবস সহ নিজ এলাকায় এবং ঢাকায় বিভিন্ন কমিটিকে সাধ‍্যমত দিবস উদযাপনের জন্য আর্থিক সহযোগিতা করতেন,উৎসাহিত করতেন। তারপর ২০০১ থেকে ২০০৬ পযর্ন্ত আবারও অনেক সংগঠনকে জাতীয় শোক দিবস পালনে উৎসাহি করতেন এবং আর্থিক ভাবে সহযোগিতাও করেছেন।
১৯৯৪ সালে ঢাকার মোহাম্মদপুরে কৃষি মার্কেট সংলগ্ন একটি বস্তি আগুনে পুড়ে গেলে, সেখানে কলম কলি অক্ষর দান কেন্দ্র নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। এবং নিজ অর্থায়নে পুড়ে যাওয়া বস্তির প্রায় চারশ গরিব শিশুদের শিক্ষা প্রদান করানোর উদ্যোগ নেন।
স্কুলটি ওখানে প্রায় পাঁচ বছর স্থায়ী ছিল।

তারপর ঢাকার মোহাম্মদপুরে ২০১১ সালে আবার সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য ১০৪টি শাখা (অস্থায়ী) একযোগে “জীবন বার্তা” বিদ‍্যালয় নামে চালু করেন । তখন তিনি জীবন বার্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। এখানে চার বছরের একটি কোর্স ছিলো। বিভিন্ন বস্তির প্রায় ১৯হাজার শিক্ষার্থীকে নিজস্ব অর্থায়নে শিক্ষাদানে তিনি উৎসাহিত করেন।
অথই নূরুল আমিন তিনি একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক ,উদার দানশীল এবং সাদা মনের একজন মানুষ। তিনি প্রায় দশ বছর সময় ব‍্যয় করে , “প্রধানমন্ত্রীর মানব সম্পদ উন্নয়ন উপদেষ্টা ” নামের একটি বৃহৎ বই রচনা করেছেন। তারপর বইটি কপিরাইট আইনে দায়বদ্ধতা করিয়েছেন। বইটি ফোরসান গ্রন্থ প্রকাশ সহ বেশ কয়েকটি প্রকাশনী থেকে একযোগে প্রকাশিত হচ্ছে।
এছাড়া তিনি আরো অসংখ্য বই লিখেন যথাক্রমে
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রাণ,মন আর মানুষ,বসন্তের শব্দ, বিশ্ব মানবতা, মুক্তি চাই, ঘর সংসার, একগুচ্ছ পথিক,অথই গীতিসহ অসংখ্য মানব কল্যাণককর
বইয়ের স্রষ্টা তিনি।

তিনি নেত্রকোণা ২ আসনে ২০০৬ এ এমপি পদে নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন। তৎকালীন সময়ে বিভিন্ন কারণে নির্বাচন পিছিয়ে যায়। তখন তিনি আপন মনেই অন‍্য কাজ, ব‍্যবসাও লেখালেখির মাঝে সময় দেন।

তিনি মনে করেন, গত পনেরো বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সারাদেশ জুড়ে উন্নয়ন চক অনুযায়ী সবখানেই উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। তার পরেও নেত্রকোনা ২ আসনে বিশেষ জায়গা গুলোতে উন্নয়ন হয়নি। প্রকৃত জন স্বার্থের উন্নয়ন কি? আসলে অনেকেই জানেন না। একজন এমপি যদি সত্যিকারের মানব প্রেমি সমাজ প্রেমি দেশপ্রেমী হন,তবে নিজ থেকেও সমাজ উন্নয়নে অনেক ভূমিকা রাখতে পারেন বলে অথই নূরুল আমিন মনে করেন। তিনি মনে করেন রাষ্ট্রের একজন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সম্মান করা সর্বস্তরের জনগণের কাজ। বিশেষ করে একজন এমপির আসনে ফুটিয়ে তুলবে একজন এমপি। একজন এমপির আদর্শ গুণাবলি থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা আসবে, সর্বস্তরের জনগণের আলোচনা থেকে। প্রকৃত জন স্বার্থের উন্নয়ন গুলো করার তাগিদেই নেত্রকোণা বারহাট্টা ২ আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে যদি তিনি মনোনয়ন পান তবে এমপি পদে অথই নূরুল আমিন নির্বাচন করবেন মর্মে নেত্রকোণা ও বারহাট্টার সর্বস্তরের জনগণকে সালাম শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানিয়েছেন।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

সৌদি আরব জেনেভা বিশ্ব সম্মেলনে, সৌদি আরব ডিজিটাল নেতৃত্বের ক্ষেত্রে দুর্দান্ত অগ্রগতি তুলে ধরেছে।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোণা ২ আসনে অথই নূরুল আমিন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত‍্যাশী

আপডেট টাইমঃ ১২:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০২৩

বুলবুল আহমেদ

নব্বই দশকের মানবতার কবি,

অবৈতনিক পরামর্শদাতা ,
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (২০০২ থেকে বতর্মান )
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রাণ (কাব‍্য গ্রন্থের লেখক)
সভাপতি বঙ্গবন্ধু জাতীয় কবিতা পরিষদ ।
কন্ঠবিদ বাংলাদেশ মানব সম্পদ লীগ।
এছাড়া গল্প, কবিতা, গান, উপন‍্যাস রাজনীতি কলাম এবং গবেষণাধর্মী অসংখ্য বইয়ের রচয়িতা ও দেশ বিদেশে অসংখ্য সংগঠনের পৃষ্ঠপোষক, উপদেষ্টাও সমর্থক অথই নূরুল আমিনের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি—–

অথই নূরুল আমিন ১৯৬৮ সনে নেত্রকোণা জেলায় বারহাট্টা উপজেলার ছয়গাঁও গ্রামে এক ধনাঢ‍্য খান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
পিতা মোঃ আবদুল হক খান ( হক সাহেব)
মাতা নুর জাহান তালুকদার।

অথই নূরুল আমিন বাল‍্যকাল থেকেই আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। তিনি তৎকালীন সময়ে রাজধানী ঢাকায় ৪২ নং ওয়ার্ডের ৮ নং ইউনিট আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেন- ১৯৯১-১৯৯৪,১৯৯৫–২০০৩ পর্যন্ত ৮ নং ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেন এবং দল ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় একটি ক্লাবের সভাপতি ছিলেন। তিনি বৃহত্তর ময়মনসিংহ বিভাগ বাস্তবায়ন পরিষদ ঢাকা কমিটির তৎকালীন সহ সম্পাদক ছিলেন। ময়মনসিংহ বিভাগ বাস্তবায়নে অথই নূরুল আমিনেরও রয়েছে শ্রম এবং মেধা।
তিনি ২০০২ সালে পরবর্তীতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে সাংগঠনিক ভাবে আরো শক্তিশালী হওয়ার লক্ষ্যে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ১২ টি পরামর্শ প্রদান করেন, সরাসরি আওয়ামী লীগ সভাপতি ( বতর্মান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী) ও সাধারণ সম্পাদক ( মরহুম জিল্লুর রহমান ) এবং দপ্তর সম্পাদকের কাছে।
এই পরামর্শে এক নম্বরে লেখা ছিলো ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ কেন্দ্রীয় অফিসটি সুন্দরও সুরক্ষিত করণ। যে অফিসটি বতর্মানে করা হয়েছে। এটা অথই নূরুল আমিনের সেই পরামর্শ থেকেই।
উল্লেখিত ১২ টি পরামর্শ পরবর্তীতে দেশে বিদেশে বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ায় ছাপা হয়।
দৈনিক প্রথম আলো ৫ মে ২০০২ রোজ রবিবার ,
দৈনিক ভোরের কাগজ ২০ মে রোজ সোমবার ,
দৈনিক আল আমীন ২০ এপ্রিল ২০০২সহ অসংখ্য পত্রিকায় পরামর্শ গুলো প্রকাশিত হয়েছিল। বেশ কিছু পত্রিকা এখনো ও সংরক্ষণে আছে।
লক্ষ্য করা গেছে ,এই পরামর্শ দেয়ার পরে ২০০৪ সালে ধানমন্ডি সভাপতির জন্য আলাদা পার্টি অফিস করা হয়েছে। ৫নং পরামর্শ অনুযায়ী জন সংযোগ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৯নং পরামর্শ অনুযায়ী সরকারের বিলবোর্ড প্রচারণা অব‍্যাহত রয়েছে। ৮ নং পরামর্শ মতে বছরে কয়েক দফা সংবাদ পত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হচ্ছে।
এছাড়া গত পনেরো বছর ধরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে মানব সম্পদ উন্নয়নের প্রায় সবগুলো পরামর্শ প্রদান করছেন অথই নূরুল আমিন।
“বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, একটি যোগ্য পরামর্শ হাজারো অস্ত্রের চেয়ে শক্তিশালী । হাজারো মিছিলের চেয়ে মূল্যবান “।

তিনি ১৯৯০ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পযর্ন্ত- জাতীয় শোক দিবস, বিজয় দিবস, মহান স্বাধীনতা দিবস সহ নিজ এলাকায় এবং ঢাকায় বিভিন্ন কমিটিকে সাধ‍্যমত দিবস উদযাপনের জন্য আর্থিক সহযোগিতা করতেন,উৎসাহিত করতেন। তারপর ২০০১ থেকে ২০০৬ পযর্ন্ত আবারও অনেক সংগঠনকে জাতীয় শোক দিবস পালনে উৎসাহি করতেন এবং আর্থিক ভাবে সহযোগিতাও করেছেন।
১৯৯৪ সালে ঢাকার মোহাম্মদপুরে কৃষি মার্কেট সংলগ্ন একটি বস্তি আগুনে পুড়ে গেলে, সেখানে কলম কলি অক্ষর দান কেন্দ্র নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। এবং নিজ অর্থায়নে পুড়ে যাওয়া বস্তির প্রায় চারশ গরিব শিশুদের শিক্ষা প্রদান করানোর উদ্যোগ নেন।
স্কুলটি ওখানে প্রায় পাঁচ বছর স্থায়ী ছিল।

তারপর ঢাকার মোহাম্মদপুরে ২০১১ সালে আবার সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য ১০৪টি শাখা (অস্থায়ী) একযোগে “জীবন বার্তা” বিদ‍্যালয় নামে চালু করেন । তখন তিনি জীবন বার্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। এখানে চার বছরের একটি কোর্স ছিলো। বিভিন্ন বস্তির প্রায় ১৯হাজার শিক্ষার্থীকে নিজস্ব অর্থায়নে শিক্ষাদানে তিনি উৎসাহিত করেন।
অথই নূরুল আমিন তিনি একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক ,উদার দানশীল এবং সাদা মনের একজন মানুষ। তিনি প্রায় দশ বছর সময় ব‍্যয় করে , “প্রধানমন্ত্রীর মানব সম্পদ উন্নয়ন উপদেষ্টা ” নামের একটি বৃহৎ বই রচনা করেছেন। তারপর বইটি কপিরাইট আইনে দায়বদ্ধতা করিয়েছেন। বইটি ফোরসান গ্রন্থ প্রকাশ সহ বেশ কয়েকটি প্রকাশনী থেকে একযোগে প্রকাশিত হচ্ছে।
এছাড়া তিনি আরো অসংখ্য বই লিখেন যথাক্রমে
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রাণ,মন আর মানুষ,বসন্তের শব্দ, বিশ্ব মানবতা, মুক্তি চাই, ঘর সংসার, একগুচ্ছ পথিক,অথই গীতিসহ অসংখ্য মানব কল্যাণককর
বইয়ের স্রষ্টা তিনি।

তিনি নেত্রকোণা ২ আসনে ২০০৬ এ এমপি পদে নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন। তৎকালীন সময়ে বিভিন্ন কারণে নির্বাচন পিছিয়ে যায়। তখন তিনি আপন মনেই অন‍্য কাজ, ব‍্যবসাও লেখালেখির মাঝে সময় দেন।

তিনি মনে করেন, গত পনেরো বছরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সারাদেশ জুড়ে উন্নয়ন চক অনুযায়ী সবখানেই উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। তার পরেও নেত্রকোনা ২ আসনে বিশেষ জায়গা গুলোতে উন্নয়ন হয়নি। প্রকৃত জন স্বার্থের উন্নয়ন কি? আসলে অনেকেই জানেন না। একজন এমপি যদি সত্যিকারের মানব প্রেমি সমাজ প্রেমি দেশপ্রেমী হন,তবে নিজ থেকেও সমাজ উন্নয়নে অনেক ভূমিকা রাখতে পারেন বলে অথই নূরুল আমিন মনে করেন। তিনি মনে করেন রাষ্ট্রের একজন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সম্মান করা সর্বস্তরের জনগণের কাজ। বিশেষ করে একজন এমপির আসনে ফুটিয়ে তুলবে একজন এমপি। একজন এমপির আদর্শ গুণাবলি থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা আসবে, সর্বস্তরের জনগণের আলোচনা থেকে। প্রকৃত জন স্বার্থের উন্নয়ন গুলো করার তাগিদেই নেত্রকোণা বারহাট্টা ২ আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে যদি তিনি মনোনয়ন পান তবে এমপি পদে অথই নূরুল আমিন নির্বাচন করবেন মর্মে নেত্রকোণা ও বারহাট্টার সর্বস্তরের জনগণকে সালাম শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানিয়েছেন।