ঢাকা , মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
বাগেরহাটে উড়ে গেলো দশানী ট্রাফিক পুলিশ বক্স। পাইকগাছায় ইউএনও’র অভিযানে বাল্যবিবাহ পন্ড; মেয়ের পিতার জরিমানা  শ্রীমঙ্গলে বর্জ্য পাহাড়ি ছড়ায় না ফেলা ও শব্দদূষণ রোধে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত কলমাকান্দায় বজ্রপাতে নিহত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নে গফরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সাভারে মাথায় গুলি করে রং মিস্ত্রিকে হত্যা  পাঁচবিবিতে মাদক সেবনের দায়ে ৫ জনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কারাদণ্ড গোমস্তাপুরে নবনিযুক্ত ইউএনও নির্বাহী অফিসার কে বিএনপি নেতা কর্মীদের শুভেচ্ছা  বড়াল নদীর ক্ষতি না করে সংরক্ষণে জোর দিতে হবে: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ভোলাহাট উপজেলার নবনিযুক্ত ইউএনও নির্বাহী অফিসারের সাথে শিবির কর্মীদের সৌজন্যে সাক্ষাৎ

বাড়ছে না চিনির দাম

  • সাহাবুল আলম
  • আপডেট টাইমঃ ১২:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ৮৩ বার

স্টাফ রিপোর্টারঃ

রোজার আগেই জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা চিনির দাম কেজিতে ২০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছে। জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর এই সিদ্ধান্ত সরকার বদলেছে বলে জানিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।

রোজা শুরুর ২০ দিন আগে ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সরকারি চিনিকলগুলোতে উৎপাদিত চিনির দাম বাড়ানোর পর রাতে তা কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয়।

রাতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আগের দর বহাল রাখার তথ্য দেন।

এতে বলা হয়, ‘রমজান মাসে ও জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছে সরকার। ফলে পূর্বের নির্ধারিত কেজি প্রতি সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৪০ টাকা বহাল রইল।’

এর আগে, বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রতি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে ১৬০ টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)। একই হারে বাড়ানো হয় মিলগেট রেটও। তবে বিএসএফআইসির এই ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেই জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে শিল্প মন্ত্রণালয়।

বিএসএফআইসির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া করপোরেশনের এক কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা। পাশাপাশি বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১৬০ টাকা।

প্রসঙ্গত, সবশেষ প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনির দাম ১৪০ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিএসএফআইসি।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

বাগেরহাটে উড়ে গেলো দশানী ট্রাফিক পুলিশ বক্স।

বাড়ছে না চিনির দাম

আপডেট টাইমঃ ১২:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টারঃ

রোজার আগেই জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা চিনির দাম কেজিতে ২০ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছে। জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর এই সিদ্ধান্ত সরকার বদলেছে বলে জানিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।

রোজা শুরুর ২০ দিন আগে ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সরকারি চিনিকলগুলোতে উৎপাদিত চিনির দাম বাড়ানোর পর রাতে তা কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয়।

রাতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আগের দর বহাল রাখার তথ্য দেন।

এতে বলা হয়, ‘রমজান মাসে ও জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছে সরকার। ফলে পূর্বের নির্ধারিত কেজি প্রতি সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ১৪০ টাকা বহাল রইল।’

এর আগে, বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রতি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে ১৬০ টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)। একই হারে বাড়ানো হয় মিলগেট রেটও। তবে বিএসএফআইসির এই ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেই জনদুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে শিল্প মন্ত্রণালয়।

বিএসএফআইসির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া করপোরেশনের এক কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা। পাশাপাশি বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১৬০ টাকা।

প্রসঙ্গত, সবশেষ প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনির দাম ১৪০ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিএসএফআইসি।