ঢাকা , শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
জরুরি সভা: দৈনিক নেত্রপ্রকাশ-এর ভবিষ্যৎ নির্ধারণ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস নেত্রকোনা-৩ মনোনীত প্রার্থীর কেন্দুয়া আলেম উলামাদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত  ——- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর মানুষের পাশে দাঁড়ানোই মগড়া বাঁধন সংগঠনের কাজ আটপাড়ায় নাজিরগঞ্জ বাজারে অবৈধ জুয়ার আসর নেত্রকোনার কলমাকান্দায় আনন্দপুরকে মডেল ইউনিয়নে উন্নীতকরণের দাবিতে মানববন্ধন দেশে যত বড় চাঁদাবাজই থাকুক, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। স্বারাষ্ট্র উপদেষ্টা পানছড়ি সীমান্তে ভারতীয় সালসা জব্দ নেত্রকোণা জেলায় ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) নিয়োগ জুন-২০২৫ কার্যক্রমের ১ম দিনের কার্যক্রম সম্পন্ন মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও সহায়তা প্রদান

কক্সবাজারে শীর্ষ সন্ত্রাসীর গডফাদার স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ নেতা মোঃনুরুল হুদা( প্রকাশ) গুরামিয়া।

আরাফাত শিকদার, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধিঃ 

 

জুলাই এর গনঅভ্যন্তরে কক্সবাজারে ছাত্রদের উপর গুলি বর্ষণ ও  বিভিন্ন হয়রানি মূলক মিথ্য মামলা দিয়ে তাদেরকে বাড়ি ছাড়া করেন আওয়ামীলীগ নেতা স্বৈরাচারী মোঃনুরুল হুদা (প্রকাশ) গুরামিয়া।

কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্টের বালিয়াড়ি ক্ষুদ্র ঝিনুক ব্যবসায়ীদের মাঝে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজির শীর্ষ হয়ে ওঠেন। তাকে যদি চাঁদা না দেওয়া হলে বিভিন্ন জেলা থেকে ছুটে আসা ব্যবসায়ীদের কে মারদরের হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করেন আওয়ামী লীগ নেতা মোঃনুরুল হুদা  (প্রকাশ)গুরা মিয়া।

এই বিষয় নিয়ে ঘটনাস্থলে একটি অনুসন্ধান টিম তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে ,স্থানীয়  কয়েকজন ব্যবসায়ীর সাথে   কথা বললে জানা যায় ৫ আগস্টের আগে দীর্ঘ ১৭ টি বছর স্বৈরাচারীর হাতে দেশ থাকার কারণে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুজিবুর রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে, সুগন্ধা পয়েন্টে বালিয়াড়িতে ব্যবসায়ীদেরকে পরিচয় দিয়ে ঘুরে বেড়াতো জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত পি,এস, হিসেবে।

কিন্তু এই বিষয় নিয়ে মোহাম্মদ নুরুল হুদা( প্রকাশ) গুরামিয়ার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে,

তার মুঠোফোন ফোন বন্ধ থাকার কারণে তার কোন সাড়া মিলেনি সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে।

কিন্তু ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তন হলেও বন্ধ  হয়নি আওয়ামী লীগ নেতা গুরামিয়ারে চাঁদাবাজির বাণিজ্য।

অনুসন্ধান টিমের তথ্য অনুযায়ী ৫ আগস্ট এর পর থেকেই সে, ভিন্ন রূপে পরিণত হয়। আওয়ামীলীগ নেতা গুরামিয়া কে দেখা যাচ্ছে এখন বিএনপির মিছিল মিটিংয়ে কিন্তু নাই কোন প্রশাসনের তৎপরতা।

কিন্তু এ বিষয় নিয়ে স্থানীয়  ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছেন, এসব স্বৈরাচার সন্ত্রাসীদের কে যদি গ্রেপ্তার করা না হয়, পর্যটন ও শিল্পঅঞ্চল  এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

তাকে অতিশিগ্রি  গ্রেপ্তার করে আইন আনুক ভাবে  ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করছে পর্যটন ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দরা ।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

জরুরি সভা: দৈনিক নেত্রপ্রকাশ-এর ভবিষ্যৎ নির্ধারণ প্রসঙ্গে

কক্সবাজারে শীর্ষ সন্ত্রাসীর গডফাদার স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ নেতা মোঃনুরুল হুদা( প্রকাশ) গুরামিয়া।

আপডেট টাইমঃ ০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২ মার্চ ২০২৫

আরাফাত শিকদার, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধিঃ 

 

জুলাই এর গনঅভ্যন্তরে কক্সবাজারে ছাত্রদের উপর গুলি বর্ষণ ও  বিভিন্ন হয়রানি মূলক মিথ্য মামলা দিয়ে তাদেরকে বাড়ি ছাড়া করেন আওয়ামীলীগ নেতা স্বৈরাচারী মোঃনুরুল হুদা (প্রকাশ) গুরামিয়া।

কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্টের বালিয়াড়ি ক্ষুদ্র ঝিনুক ব্যবসায়ীদের মাঝে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজির শীর্ষ হয়ে ওঠেন। তাকে যদি চাঁদা না দেওয়া হলে বিভিন্ন জেলা থেকে ছুটে আসা ব্যবসায়ীদের কে মারদরের হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করেন আওয়ামী লীগ নেতা মোঃনুরুল হুদা  (প্রকাশ)গুরা মিয়া।

এই বিষয় নিয়ে ঘটনাস্থলে একটি অনুসন্ধান টিম তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে ,স্থানীয়  কয়েকজন ব্যবসায়ীর সাথে   কথা বললে জানা যায় ৫ আগস্টের আগে দীর্ঘ ১৭ টি বছর স্বৈরাচারীর হাতে দেশ থাকার কারণে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুজিবুর রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে, সুগন্ধা পয়েন্টে বালিয়াড়িতে ব্যবসায়ীদেরকে পরিচয় দিয়ে ঘুরে বেড়াতো জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত পি,এস, হিসেবে।

কিন্তু এই বিষয় নিয়ে মোহাম্মদ নুরুল হুদা( প্রকাশ) গুরামিয়ার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে,

তার মুঠোফোন ফোন বন্ধ থাকার কারণে তার কোন সাড়া মিলেনি সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে।

কিন্তু ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তন হলেও বন্ধ  হয়নি আওয়ামী লীগ নেতা গুরামিয়ারে চাঁদাবাজির বাণিজ্য।

অনুসন্ধান টিমের তথ্য অনুযায়ী ৫ আগস্ট এর পর থেকেই সে, ভিন্ন রূপে পরিণত হয়। আওয়ামীলীগ নেতা গুরামিয়া কে দেখা যাচ্ছে এখন বিএনপির মিছিল মিটিংয়ে কিন্তু নাই কোন প্রশাসনের তৎপরতা।

কিন্তু এ বিষয় নিয়ে স্থানীয়  ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছেন, এসব স্বৈরাচার সন্ত্রাসীদের কে যদি গ্রেপ্তার করা না হয়, পর্যটন ও শিল্পঅঞ্চল  এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

তাকে অতিশিগ্রি  গ্রেপ্তার করে আইন আনুক ভাবে  ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করছে পর্যটন ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দরা ।