ঢাকা , শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস নেত্রকোনা-৩ মনোনীত প্রার্থীর কেন্দুয়া আলেম উলামাদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত  ——- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় আপিলের রায় ৪ সেপ্টেম্বর মানুষের পাশে দাঁড়ানোই মগড়া বাঁধন সংগঠনের কাজ আটপাড়ায় নাজিরগঞ্জ বাজারে অবৈধ জুয়ার আসর নেত্রকোনার কলমাকান্দায় আনন্দপুরকে মডেল ইউনিয়নে উন্নীতকরণের দাবিতে মানববন্ধন দেশে যত বড় চাঁদাবাজই থাকুক, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। স্বারাষ্ট্র উপদেষ্টা পানছড়ি সীমান্তে ভারতীয় সালসা জব্দ নেত্রকোণা জেলায় ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) নিয়োগ জুন-২০২৫ কার্যক্রমের ১ম দিনের কার্যক্রম সম্পন্ন মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও সহায়তা প্রদান সিধলী বাজারে বাপ্পি কবির ও যুবদল নেতার নেতৃত্বে ২৫-২৭ জনের সশস্ত্র হামলা

ছাএদল এবং উলামাদলের উজ্জ্বল নক্ষত্র ঈশ্বরগঞ্জে মগটুলার ৪ নেতা।

আশরাফুল ইসলাম
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধিঃ

 

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ন আহ্বায়ক নূরুন্ন নবী আকন্দ ও জেলা উলামা দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ বকুল মিয়া, ৭নং মগটুলা ইউনিয়নের ছাএদলের আহব্বায়ক নজরুল ইসলাম ও ৭নং মগটুলা ইউনিয়নের ছাএদলের যুগ্ন আহ্বায়ক মোঃ মাহফুজুর রহমান (মফিজ)।

জেলা,উপজেলা এবং স্থানীয় ছাত্ররাজনীতিতে তারা রাজপথের পরিচিত মুখ। দীর্ঘদিন ধরে তারা রাজপথের লড়াই-সংগ্রামে সক্রিয় থেকে তারা নেতাকর্মীদের ভালোবাসা ও সমর্থন অর্জন করেছেন।

বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উপজেলা ছাএদলের যুগ্ন আহ্বায়ক নূরুন্ননবী আকন্দ সহ তারা নানা নির্যাতনের শিকার হন। রাজনৈতিকভাবে দমন-পীড়নের অংশ হিসেবে তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মিথ্যা মামলা দেয়া হয় এবং নূরুন্ননবী আকন্দ সহ অন্যআন্যরা কয়েকবার কারাবরণ করেন। কিন্তু প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তারা দলীয় আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। বরং নির্যাতন ও হয়রানির বিরুদ্ধে সাহসিকতার সাথে তারা লড়াই চালিয়ে গেছেন।

তাদের এই ত্যাগ ও সংগ্রামের জন্য স্থানীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে তারা জনপ্রিয় নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। বিশেষ করে ছাত্রদল ও উলামা দলের নেতাকর্মীদের কাছে তারা দুজন অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে ওটেছে।

নূর নবী বলেন, ছাত্রদলের আদর্শিক সংগ্রামে আমি সবসময় অবিচল থেকেছি। শত বাধা ও নির্যাতন আমাকে দুর্বল করতে পারেনি, বরং দল ও গণতন্ত্রের প্রতি আমার বিশ্বাস আরও দৃঢ় হয়েছে।

ইউনিয়ন ছাএদলের যুগ্ন আহ্বায়ক মফিজ বলেন,বিগত দিনে আমরা রাজপথে থেকে ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি এবং যতদিন বেচেঁ থাকি ততদিন অন্যার এর বিরুদ্ধে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করে যাবো।

এবং নজরুল ইসলাম ও বকুল মিয়া সহ তারা নুরুন্ননবী আকন্দ ও মাহফুজুর রহমান মফিজ এর মতামত এর সাথে একাত্মতা পোষন করেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, নূরন্ননবী আকন্দ,মোঃ বকুল মিয়া মোঃ নজরুল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান (মফিজ) দের মতো সংগ্রামী নেতাদের হাত ধরেই আগামী দিনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সহ আরো অঙ্গসংগঠনগুলো শক্তিশালী হয়ে উঠবে। তাদের জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক ভূমিকা আগামীতে আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস নেত্রকোনা-৩ মনোনীত প্রার্থীর কেন্দুয়া আলেম উলামাদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত  ——-

ছাএদল এবং উলামাদলের উজ্জ্বল নক্ষত্র ঈশ্বরগঞ্জে মগটুলার ৪ নেতা।

আপডেট টাইমঃ ১০:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ জুলাই ২০২৫

আশরাফুল ইসলাম
ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধিঃ

 

ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ন আহ্বায়ক নূরুন্ন নবী আকন্দ ও জেলা উলামা দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ বকুল মিয়া, ৭নং মগটুলা ইউনিয়নের ছাএদলের আহব্বায়ক নজরুল ইসলাম ও ৭নং মগটুলা ইউনিয়নের ছাএদলের যুগ্ন আহ্বায়ক মোঃ মাহফুজুর রহমান (মফিজ)।

জেলা,উপজেলা এবং স্থানীয় ছাত্ররাজনীতিতে তারা রাজপথের পরিচিত মুখ। দীর্ঘদিন ধরে তারা রাজপথের লড়াই-সংগ্রামে সক্রিয় থেকে তারা নেতাকর্মীদের ভালোবাসা ও সমর্থন অর্জন করেছেন।

বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উপজেলা ছাএদলের যুগ্ন আহ্বায়ক নূরুন্ননবী আকন্দ সহ তারা নানা নির্যাতনের শিকার হন। রাজনৈতিকভাবে দমন-পীড়নের অংশ হিসেবে তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মিথ্যা মামলা দেয়া হয় এবং নূরুন্ননবী আকন্দ সহ অন্যআন্যরা কয়েকবার কারাবরণ করেন। কিন্তু প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তারা দলীয় আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। বরং নির্যাতন ও হয়রানির বিরুদ্ধে সাহসিকতার সাথে তারা লড়াই চালিয়ে গেছেন।

তাদের এই ত্যাগ ও সংগ্রামের জন্য স্থানীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে তারা জনপ্রিয় নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। বিশেষ করে ছাত্রদল ও উলামা দলের নেতাকর্মীদের কাছে তারা দুজন অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে ওটেছে।

নূর নবী বলেন, ছাত্রদলের আদর্শিক সংগ্রামে আমি সবসময় অবিচল থেকেছি। শত বাধা ও নির্যাতন আমাকে দুর্বল করতে পারেনি, বরং দল ও গণতন্ত্রের প্রতি আমার বিশ্বাস আরও দৃঢ় হয়েছে।

ইউনিয়ন ছাএদলের যুগ্ন আহ্বায়ক মফিজ বলেন,বিগত দিনে আমরা রাজপথে থেকে ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি এবং যতদিন বেচেঁ থাকি ততদিন অন্যার এর বিরুদ্ধে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করে যাবো।

এবং নজরুল ইসলাম ও বকুল মিয়া সহ তারা নুরুন্ননবী আকন্দ ও মাহফুজুর রহমান মফিজ এর মতামত এর সাথে একাত্মতা পোষন করেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, নূরন্ননবী আকন্দ,মোঃ বকুল মিয়া মোঃ নজরুল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান (মফিজ) দের মতো সংগ্রামী নেতাদের হাত ধরেই আগামী দিনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সহ আরো অঙ্গসংগঠনগুলো শক্তিশালী হয়ে উঠবে। তাদের জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক ভূমিকা আগামীতে আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।